শালীকে আদর
আমার বিয়ে হয়েছে বছর ২ হল। থাকি রাজশাহীতে বাসা ভাড়া নিয়ে। আমি আর আমার বউ। আমাদের আ্যফেয়ার ম্যারেজ। অনেক ঝামেলার পর বাসা থেকে মেনে নিয়েছে। সবে ইন্জিনিয়ারিং পড়া শেষ করেছি আর তেমন কিছু শুরু করিনি। তবে কম্পিউটার এর প্রতি দারুন আগ্রহ থাকায় এ সম্পর্কে মোটামুটি জ্ঞান আছে। সবায় এতটুকু বিশ্বাস করে আমার কাছে কোন সমস্যা নিয়ে আসলে একটা সমাধান হবেই। মধ্যবিত্ত্ পরিবারের সন্তান আমি। আমার স্ত্রীর নাম ঈশিতা, ও আমার থেকে বছর ৩ এর ছোট হবে। দারুন চটপটে আর নেত্রী স্বভাবের। সব জায়গায় নিজেকে প্রকাশ করতে চায় তবে আমাকে স্বাভাবিকের চেয়ে একটু বেশী ভালবাসে। আমার কাছে কখনও কখনও এটা অত্যাচার মনে হয়। যা হোক আমাদের সুখের জীবনে খারাপ অনুভুতি তেমন একটা নাই। বেশ ভাল আছি। তবে যে ঘটনা বলতে চাই তা আমার জীবনে ভাল এবং দুঃখ স্মৃতি দুটোই রেখে গেছে।
আমার মামা শ্বশ্বুরের বাড়ি আমার বাড়ি থেকে সামান্য দূরে ৫-৮ মিঃ লাগে যেতে। মামা বড় ব্যবসায়ী আর মামী উকিল। তাদের ৩ মেয়ে। বড় মেয়ের নাম জুঁই। এসএসসি পাশ করেছে এবছর। অতিরিক্ত নজরদারীরর জন্য তার জানা পৃথিবী অনেক ছোট। যথেষ্ট সুন্দরী (চেহারা+ গঠন)। তবে মানষিক বৃদ্ধি মোটামুটি। আমার সাথে তেমন কোন কথা বা মেশা হয়নি তার তবে ঈশিতার কাছ থেকে গল্প শুনতাম যে তার পরিবারের প্রত্যেকে (জুঁই সহ)আমাকে দারুন পছন্দ করে। কারন একবার তাদের বাসাতে দাওয়াতে গিয়ে দেখি শুধু আমার জন্য কষ্ট করে পুডিং বানিয়েছে ৩-৪ ধরনের। জুঁই কথা কম বলে তবে প্রচন্ড আকর্ষনীয় ব্যক্তিত্যের অধিকারীনি।
মাত্র কয়েকদিন আগে মামী আমাকে ফোন করে বাসাতে আসতে বলল। সময় করে গেলাম কি বলে তা জানার জন্য । আমাকে বলল্ যে জুঁই মডেম নিতে চায় ইন্টারনেট ব্যবহার করার জন্য কিন্তু উনি চান যেন আমি বুঝিয়ে বলি এখন না নেয়ার জন্য। আমি বললে জুঁই শুনবে এমনটি বিশ্বাস তাঁর। জানতে চাইলাম “কেন নিষেধ করছেন?”। উনি বললেন “বাসায় আমি সারাদিন থাকিনা, তোমার মামা ও রাত্রে আসে, ছোট দুই বোন আর বুড়ো দাদী বাসায় থাকে। এসির জন্য ঘর বন্ধই থাকে। মোবাইল পর্যন্ত দেইনি। এখন ইন্টারনেট নিয়ে ও কি যে করবে তাই ভয় পাচ্ছি”। মামী চলে গেলে জুঁইকে ডেকে বললাম তার ইন্টারনেট কেন চাই? সে সন্তোষজনক কোন উত্তর দিতে পারল না। শুধু মাথা নিচু করে বসে থাকল। এ পর্যন্ত আমি কিছু মনে করিনি। এরপর একটু প্রাইভেট কথা জিজ্ঞাসা করলাম “কোন সম্পর্ক আছে কি না?” সে বলল হাঁ। পরে গল্পে গল্পে ২-৩ ঘন্টার মধ্যে সব জেনে গেলাম। আর শেষে রাজী করালাম যাতে মডেম নিতে জেদ না করে। সে রাজী হল। সেদিন চলে আসলাম। পরদিন সকালে মামী আবার বাসায় যেতে বলল। উনি তো মহা খুশী। আমাকে আর একটু মিশে বুঝাতে বললেন। জুঁই কেন জানিনা আমার কথা শুনতে লাগল। এরপর কথা বলে বুঝলাম সে ইন্টারনেট এ পর্ন সম্পর্কে শুনেছে তাই দেখতে চাইছে। আমি আমার বিশাল পর্ন ভান্ডার থেকে ২টা মুভী তার কম্পিউটারে দিয়ে আসলাম আর বললাম পরে ডিলিট করে দিও। পরদিন আবার গিয়ে দেখি এইমাত্র গোসল করে বের হয়েছে। কম্পিউটারের রিসেন্ট বক্স চেক করে বুঝলাম একটু আগেই দেখেছে। যৌবনের ডাক দিয়েছে তাকে। ওর সামনে ডিলিট করলাম আর জিজ্ঞাসা করলাম যে আর দিয়ে যাব কি না? উত্তর দিল কি জানেন? “আমি জানিনা”। এর মানে বোধহয় গাধাও বোঝে। তাই বাইক নিয়ে দ্রুত বাসায় এসে পেনড্রাইভে ২টা মুভী নিয়ে আবার গেলাম। এবার incest করলাম আমার সাথে দেখার জন্য। সে মৌন সম্মতি জানাল। প্লে করার পর তাকে কাছে ডেকে নিলাম আর তার সদ্য পা দেয়া যৌবনকে স্পর্শ করলাম। জুঁই হয়ত কিছুই বলত না তবে বিবেক বাঁধা দিল তাই ছেড়ে দিয়ে চলে আসি। আমার বউকে আমি কখনোই ঠকাতে চাইনা। সারা দিনে মামা বাড়ীতে কেউ থাকত না। চাইলে সব করা যেত তবে সেটা সব দিক থেকেই অন্যায় আর সমস্যা ডেকে আনত।
আমার স্ত্রী এর কোন কিছুই জানেনা।
আমার বিয়ে হয়েছে বছর ২ হল। থাকি রাজশাহীতে বাসা ভাড়া নিয়ে। আমি আর আমার বউ। আমাদের আ্যফেয়ার ম্যারেজ। অনেক ঝামেলার পর বাসা থেকে মেনে নিয়েছে। সবে ইন্জিনিয়ারিং পড়া শেষ করেছি আর তেমন কিছু শুরু করিনি। তবে কম্পিউটার এর প্রতি দারুন আগ্রহ থাকায় এ সম্পর্কে মোটামুটি জ্ঞান আছে। সবায় এতটুকু বিশ্বাস করে আমার কাছে কোন সমস্যা নিয়ে আসলে একটা সমাধান হবেই। মধ্যবিত্ত্ পরিবারের সন্তান আমি। আমার স্ত্রীর নাম ঈশিতা, ও আমার থেকে বছর ৩ এর ছোট হবে। দারুন চটপটে আর নেত্রী স্বভাবের। সব জায়গায় নিজেকে প্রকাশ করতে চায় তবে আমাকে স্বাভাবিকের চেয়ে একটু বেশী ভালবাসে। আমার কাছে কখনও কখনও এটা অত্যাচার মনে হয়। যা হোক আমাদের সুখের জীবনে খারাপ অনুভুতি তেমন একটা নাই। বেশ ভাল আছি। তবে যে ঘটনা বলতে চাই তা আমার জীবনে ভাল এবং দুঃখ স্মৃতি দুটোই রেখে গেছে।
আমার মামা শ্বশ্বুরের বাড়ি আমার বাড়ি থেকে সামান্য দূরে ৫-৮ মিঃ লাগে যেতে। মামা বড় ব্যবসায়ী আর মামী উকিল। তাদের ৩ মেয়ে। বড় মেয়ের নাম জুঁই। এসএসসি পাশ করেছে এবছর। অতিরিক্ত নজরদারীরর জন্য তার জানা পৃথিবী অনেক ছোট। যথেষ্ট সুন্দরী (চেহারা+ গঠন)। তবে মানষিক বৃদ্ধি মোটামুটি। আমার সাথে তেমন কোন কথা বা মেশা হয়নি তার তবে ঈশিতার কাছ থেকে গল্প শুনতাম যে তার পরিবারের প্রত্যেকে (জুঁই সহ)আমাকে দারুন পছন্দ করে। কারন একবার তাদের বাসাতে দাওয়াতে গিয়ে দেখি শুধু আমার জন্য কষ্ট করে পুডিং বানিয়েছে ৩-৪ ধরনের। জুঁই কথা কম বলে তবে প্রচন্ড আকর্ষনীয় ব্যক্তিত্যের অধিকারীনি।
মাত্র কয়েকদিন আগে মামী আমাকে ফোন করে বাসাতে আসতে বলল। সময় করে গেলাম কি বলে তা জানার জন্য । আমাকে বলল্ যে জুঁই মডেম নিতে চায় ইন্টারনেট ব্যবহার করার জন্য কিন্তু উনি চান যেন আমি বুঝিয়ে বলি এখন না নেয়ার জন্য। আমি বললে জুঁই শুনবে এমনটি বিশ্বাস তাঁর। জানতে চাইলাম “কেন নিষেধ করছেন?”। উনি বললেন “বাসায় আমি সারাদিন থাকিনা, তোমার মামা ও রাত্রে আসে, ছোট দুই বোন আর বুড়ো দাদী বাসায় থাকে। এসির জন্য ঘর বন্ধই থাকে। মোবাইল পর্যন্ত দেইনি। এখন ইন্টারনেট নিয়ে ও কি যে করবে তাই ভয় পাচ্ছি”। মামী চলে গেলে জুঁইকে ডেকে বললাম তার ইন্টারনেট কেন চাই? সে সন্তোষজনক কোন উত্তর দিতে পারল না। শুধু মাথা নিচু করে বসে থাকল। এ পর্যন্ত আমি কিছু মনে করিনি। এরপর একটু প্রাইভেট কথা জিজ্ঞাসা করলাম “কোন সম্পর্ক আছে কি না?” সে বলল হাঁ। পরে গল্পে গল্পে ২-৩ ঘন্টার মধ্যে সব জেনে গেলাম। আর শেষে রাজী করালাম যাতে মডেম নিতে জেদ না করে। সে রাজী হল। সেদিন চলে আসলাম। পরদিন সকালে মামী আবার বাসায় যেতে বলল। উনি তো মহা খুশী। আমাকে আর একটু মিশে বুঝাতে বললেন। জুঁই কেন জানিনা আমার কথা শুনতে লাগল। এরপর কথা বলে বুঝলাম সে ইন্টারনেট এ পর্ন সম্পর্কে শুনেছে তাই দেখতে চাইছে। আমি আমার বিশাল পর্ন ভান্ডার থেকে ২টা মুভী তার কম্পিউটারে দিয়ে আসলাম আর বললাম পরে ডিলিট করে দিও। পরদিন আবার গিয়ে দেখি এইমাত্র গোসল করে বের হয়েছে। কম্পিউটারের রিসেন্ট বক্স চেক করে বুঝলাম একটু আগেই দেখেছে। যৌবনের ডাক দিয়েছে তাকে। ওর সামনে ডিলিট করলাম আর জিজ্ঞাসা করলাম যে আর দিয়ে যাব কি না? উত্তর দিল কি জানেন? “আমি জানিনা”। এর মানে বোধহয় গাধাও বোঝে। তাই বাইক নিয়ে দ্রুত বাসায় এসে পেনড্রাইভে ২টা মুভী নিয়ে আবার গেলাম। এবার incest করলাম আমার সাথে দেখার জন্য। সে মৌন সম্মতি জানাল। প্লে করার পর তাকে কাছে ডেকে নিলাম আর তার সদ্য পা দেয়া যৌবনকে স্পর্শ করলাম। জুঁই হয়ত কিছুই বলত না তবে বিবেক বাঁধা দিল তাই ছেড়ে দিয়ে চলে আসি। আমার বউকে আমি কখনোই ঠকাতে চাইনা। সারা দিনে মামা বাড়ীতে কেউ থাকত না। চাইলে সব করা যেত তবে সেটা সব দিক থেকেই অন্যায় আর সমস্যা ডেকে আনত।
আমার স্ত্রী এর কোন কিছুই জানেনা।

Comments
Post a Comment