শিক্ষকঃ তুমি কেমন স্ত্রী চাও??পল্টু : একদম চাঁদের মত স্ত্রী চাই
!!শিক্ষকঃ ওয়াও!! খুব সুন্দর …!! তুমি কি চাও তোমার স্ত্রী চাঁদের মতই
সুন্দর আর শান্ত হবে??↓↓পল্টু : না স্যার . . .!! আমি চাই সে প্রতি রাতে
আসবে আর সকালে চলে যাবে . . . !
Tuesday, July 3, 2012
স্বামী: আজ কি রান্না হবে?
স্ত্রীঃ আপনি যা বলেন
স্বামীঃ আচ্ছা মাছ রান্না কর।
স্ত্রীঃ গতকাল ই না করলাম
স্বামীঃ তাহলে সবজী রান্না কর।
স্ত্রীঃ বাচ্চারা পছন্দ করেনা
স্বামীঃ তাহলে কিমা রান্না কর।
স্ত্রীঃ এটা তো আমি পছন্দ করিনা
স্বামীঃ হুম পরটা হলে কেমন হয়।
স্ত্রীঃ রাতে পরটা কে খাবে।
... স্বামীঃ তাহলে আজ রান্নাটা হবে কি?
স্ত্রীঃ আপনি যা বলেন!!!!
স্ত্রীঃ আপনি যা বলেন
স্বামীঃ আচ্ছা মাছ রান্না কর।
স্ত্রীঃ গতকাল ই না করলাম
স্বামীঃ তাহলে সবজী রান্না কর।
স্ত্রীঃ বাচ্চারা পছন্দ করেনা
স্বামীঃ তাহলে কিমা রান্না কর।
স্ত্রীঃ এটা তো আমি পছন্দ করিনা
স্বামীঃ হুম পরটা হলে কেমন হয়।
স্ত্রীঃ রাতে পরটা কে খাবে।
... স্বামীঃ তাহলে আজ রান্নাটা হবে কি?
স্ত্রীঃ আপনি যা বলেন!!!!
একদা এক পরিবারে এক অলৌকিক ছেলে জন্ম নিল।ছেলে যখন কথা বলা শিখল তখন সে যার
নাম বলত সে মারা যেত(!!)যেমন- যেদিন ছেলেটি "নানা নানা" বলল সেদিন তার
নানা মারা গেল!! আবার যেদিন "দাদা দাদা" বলল সে দিন তার দাদা মারা
গেল!!এমনি যেদিন "খালা খালা" বলল সেদিনতার খালা মারা গেল!!হঠাত্ একদিন
ছেলেটি "বাবা বাবা" বলল, সেদিন তার বাবা চিন্তা করল আজতো আমি মারা যাব, সে
এই চিন্তা করে সবার কাছে ক্ষমা চেয়ে রাতে ইবাদাত বন্দেগী করে ঘুমিয়ে
পড়ল।পরদিন দেখা গেল.....>>>>>>> > "পাশের বাড়ির
হানিফ সাহেব মারা গেল...." :•••►বুঝলে এবং মজা পেলে লাইক দিয়ে জানান.
এক তরুনী দৌড়াতে দৌড়াতে ডাক্তারের কাছে গিয়ে বলল
"ডাক্তার সাহেব আজ সকালে ভুল করে আমি i-pill খেয়ে ফেলেছি।এখন কী হবে?"
↓↓↓↓↓↓↓↓ ↓ডাক্তার:আপনি বেডে শুয়ে পড়ুন আমি দরজা বন্ধ করে আসছি।এখনো হাতে ৭২ঘন্টা আছে।তাছাড়া টাকা দিয়ে কেনা ওষুধ তো আর নষ্ট করা যায় না।
"ডাক্তার সাহেব আজ সকালে ভুল করে আমি i-pill খেয়ে ফেলেছি।এখন কী হবে?"
↓↓↓↓↓↓↓↓ ↓ডাক্তার:আপনি বেডে শুয়ে পড়ুন আমি দরজা বন্ধ করে আসছি।এখনো হাতে ৭২ঘন্টা আছে।তাছাড়া টাকা দিয়ে কেনা ওষুধ তো আর নষ্ট করা যায় না।
----► বুঝলে এবং মজা পেলে লাইক দিয়ে জানান :p----► আপনার বন্ধুদের মজা
দিতে শেয়ার/ট্যাগ করুন।Like → লাইক = পরবর্তী জোকস্ পোষ্ট করার
অনুপ্রেরনা! ধন্যবাদ!! —
শপিং সেরে বাড়ি ফিরতেই ছোট্ট বাবু তার মাকে বললো, “মা মা, আজ কী হয়েছে
শোনো, আমি তোমার আলমারিতে লুকিয়ে খেলছিলাম, এমন সময় বাবা আর পাশের
ফ্ল্যাটের টিনা আন্টি এসে ঢুকলো। তারা দু’জন সব জামাকাপড় খুলে ফেললো, তারপর
বাবা টিনা আন্টির ওপর চড়ে বসলো …।”
এটুকু শুনেই বাবুর মা তাকে থামিয়ে দিলেন। মুখখানা গম্ভীর করে বললেন, “ব্যস, আর একটা শব্দ না। এবার বাবা ফিরলে তুমি যা দেখেছো, তা আবার ঠিক ঠিক বলবে, কেমন?”
বাবুর বাবা বাড়ি ফিরতেই বাবুর মা মুখ ঝামটা দিলেন। “তোমার মতো একটা লম্পটের সাথে আমি আর সংসার করবো না।”
বাবুর বাবা ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে বললেন, “কেন?”
তখন বাবুর মা বললেন, “বল বাবু, কী দেখেছিস গুছিয়ে বল।”
বাবু বললো, “আমি তোমার আলমারিতে লুকিয়ে খেলছিলাম, এমন সময় বাবা আর পাশের ফ্ল্যাটের টিনা আন্টি এসে ঢকলো। তারা দু’জন সব জামাকাপড় খুলে ফেললো, তারপর বাবা টিনা আন্টির ওপর চড়ে বসলো, তারপর তুমি আর আক্কাস আঙ্কেল গত পরশু দিন দুপুরে যা করেছিলে, বাবা আর টিনা আন্টি তা-ই করতে লাগলো …।”
এটুকু শুনেই বাবুর মা তাকে থামিয়ে দিলেন। মুখখানা গম্ভীর করে বললেন, “ব্যস, আর একটা শব্দ না। এবার বাবা ফিরলে তুমি যা দেখেছো, তা আবার ঠিক ঠিক বলবে, কেমন?”
বাবুর বাবা বাড়ি ফিরতেই বাবুর মা মুখ ঝামটা দিলেন। “তোমার মতো একটা লম্পটের সাথে আমি আর সংসার করবো না।”
বাবুর বাবা ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে বললেন, “কেন?”
তখন বাবুর মা বললেন, “বল বাবু, কী দেখেছিস গুছিয়ে বল।”
বাবু বললো, “আমি তোমার আলমারিতে লুকিয়ে খেলছিলাম, এমন সময় বাবা আর পাশের ফ্ল্যাটের টিনা আন্টি এসে ঢকলো। তারা দু’জন সব জামাকাপড় খুলে ফেললো, তারপর বাবা টিনা আন্টির ওপর চড়ে বসলো, তারপর তুমি আর আক্কাস আঙ্কেল গত পরশু দিন দুপুরে যা করেছিলে, বাবা আর টিনা আন্টি তা-ই করতে লাগলো …।”
এক সুন্দরী মহিলা গেছে পুলিশের কাছে অভিযোগ করতে: ছার, আমার ইজ্জত লুইট্যা লইসে এক বজ্জাত, লম্পট ক্রিকেটার।
পুলিশ জিগায়: কেমনে বুঝলেন ক্রিকেটার?
মহিলা: ওই লুকের হাতে গলাভস, মাথায় হেলমেট আর পায়ে প্যাড আছিলো। আর আমার মুনে হ্য় বাংলাদেশী ব্যাটসম্যান আশরআফুল আছিলো।
পুলিশ জিগায়: কেমনে বুঝলেন ওইডা আশরাফুল
মহিলা: আরে বেশীক্ষণ টিকে নাই তো। শুরুর লগে শেষ
পুলিশ জিগায়: কেমনে বুঝলেন ক্রিকেটার?
মহিলা: ওই লুকের হাতে গলাভস, মাথায় হেলমেট আর পায়ে প্যাড আছিলো। আর আমার মুনে হ্য় বাংলাদেশী ব্যাটসম্যান আশরআফুল আছিলো।
পুলিশ জিগায়: কেমনে বুঝলেন ওইডা আশরাফুল
মহিলা: আরে বেশীক্ষণ টিকে নাই তো। শুরুর লগে শেষ
বাবুর বড় বিপদ, ২৫ ইঞ্চি দীর্ঘ প্রত্যঙ্গ নিয়ে গাড্ডায় পড়েছে সে। কোনও
মেয়েকে সে ঠিক খুশি করতে পারে না, আবার এই আকৃতি নিয়ে তার নিজেরও নানা
হাঙ্গামা। একদিন জঙ্গলে এক দরবেশ বাবার আস্তানায় ধর্ণা দিলো সে। তার
সমস্যার কথা খুলে বলে কাকুতিমিনতি করে জানালো, বাবা যদি কোনোভাবে ২৫ ইঞ্চি
থেকে তাকে ১০-এ নামিয়ে আনতে পারেন, সে সারাজীবন কৃতজ্ঞ থাকবে।
দরবেশবাবা মিনিট পাঁচেক চোখ বুঁজে ধ্যান করে বললেন, "এখান থেকে সোজা
উত্তর দিকে বনের এভতর পাঁচশ কদম হাঁটলে একটা কুয়ো পাবি। ওখানে বাস করে এক
মাদী ব্যাং, কিন্তু মানুষের জবানে কথা বলে। তাএক শুধাবি তোকে সে বিয়ে করতে
চায় কি না। যদি উত্তরে না বলে, ৫ ইঞ্চি কমে যাবে। এখন যা বেটা। হক মাওলা!"বাবু ৫০০ কদম এগিয়ে কুয়ো খুঁজে পেলো। ভেতরে উঁকি দিয়ে দেখলো, বাস্তব, একটা ব্যাং বসে। সে গলা খাঁকরে শুধালো, "ইয়ে ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?"
গম্ভীর গলায় উত্তর এলো, "না!"
বাবু টের পেলো, ২০-এ নেমে গেছে সে। কিন্তু এতেও অসুবিধা হবে ভেবে সে আবারো জিজ্ঞেস করলো, "ও ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?"
আবারও গম্ভীর গলায় উত্তর এলো, "না!"
বাবু ১৫-তে নেমে এলো।
এবার উত্তর এলো, "এক কথা কতবার বলবো তোকে ব্যাটা হারামজাদা? না, না, না!"
এক ভদ্রমহিলা গেছেন ডাক্তারের
কাছে—
ভদ্রমহিলা: ডাক্তার সাহেব, আমার
দুটো কান পুড়ে গেছে।
ডাক্তার: হুম্, দেখতে পাচ্ছি। কিন্তু
কীভাবে পুড়ল?
ভদ্রমহিলা: আমি আমার স্বামীর শার্ট
ইস্ত্রি করছিলাম। হঠাৎ ফোন এল।
আমি ফোন না তুলে ভুল
করে ইস্ত্রিটা তুলে কানে লাগিয়ে ফেলেছিলাম।
ডাক্তার: বুঝলাম, কিন্তু অন্য
কানটা পুড়ল কীভাবে?
ভদ্রমহিলা: লোকটা যে আবারও ফোন
করেছিল!
রোগী: বাসার পাশের রাস্তায় কুকুরগুলো রোজ রাতে নিয়ম করে হল্লা করে। কিছুতেই ঘুমাতে পারি না।
ডাক্তার: এই ঘুমের বড়িটা নতুন এসেছে। খুব ভালো কাজ দেয়।
রোগী ওষুধ নিয়ে চলে গেল। কিন্তু এক সপ্তাহ বাদেই ফিরে এসে বলল, ‘এখনো আমার ঘুমের সমস্যা হচ্ছে।’
ডাক্তার প্রশ্ন করে, কিন্তু ওষুধটা তো বেশ ভালো। অনেকেরই কাজ হয়েছে।
রোগী: তাতে কি, সারা রাত কুকুরগুলোকে ধাওয়া করে একটা যদিও ধরতে পারি, কিছুতেই বদমাশটাকে ওষুধ গেলানো যায় না।
ডাক্তার: এই ঘুমের বড়িটা নতুন এসেছে। খুব ভালো কাজ দেয়।
রোগী ওষুধ নিয়ে চলে গেল। কিন্তু এক সপ্তাহ বাদেই ফিরে এসে বলল, ‘এখনো আমার ঘুমের সমস্যা হচ্ছে।’
ডাক্তার প্রশ্ন করে, কিন্তু ওষুধটা তো বেশ ভালো। অনেকেরই কাজ হয়েছে।
রোগী: তাতে কি, সারা রাত কুকুরগুলোকে ধাওয়া করে একটা যদিও ধরতে পারি, কিছুতেই বদমাশটাকে ওষুধ গেলানো যায় না।
সিনেমাতে নায়কের কাছে নায়িকাকে যেতে দিচ্ছেনা পাষাণ বাপ। নায়িকার ভাই বিশাল
গুন্ডাবাহিনী নিয়ে নায়ককে পিটিয়ে এল। ১০০জন দর্শকের ১০০জনই কিন্তু ঐ
বাপ/ভাইয়ের ১৮গোষ্ঠি উদ্ধার করবে। কিন্তু নিজের পরিবারের মেয়েটি যদি প্রেম
করে তাহলে সেই দর্শক সাড়িতে বসে তালি দেয়া দর্শকটিই হয়ে যাবে "ভিলেন
ভাই",নিরীহ পিতাটি হয়ে যাবে "পাষান বাপ"।
নায়ক নায়িকা যখন আবেগ তাড়িত হয়ে জড়িয়ে ধরে একজন আরেকজনকে , চুমু দেয় তখন আমরা তালি দিয়ে হল ফাটিয়ে দেই। কেউ কেউ ত কেঁদেও দেয় আবেগে। কিন্তু রাস্তায় যখন কোন প্রেমিক তার প্রেমিকাকে ভালোবাসে জড়িয়ে ধরে তখন আমরাই তেড়ে যাই মারতে। নাম দেই "অসামাজিক কার্যকলাপ"।
নিজের অপ্রাপ্তি ঘোচাতে গিয়ে আরেকজনের অর্জনকে ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টাকে ভদ্রসমাজে ডাকাতি বলে। ভালোবাসার অপ্রাপ্তি থেকে কেউ যদি আরেকজনের ভালোবাসাকে "নষ্টামি" বলে ডাকাতি করতে চায় তখন তাকে "ভন্ডামি" বলে।
নায়ক নায়িকা যখন আবেগ তাড়িত হয়ে জড়িয়ে ধরে একজন আরেকজনকে , চুমু দেয় তখন আমরা তালি দিয়ে হল ফাটিয়ে দেই। কেউ কেউ ত কেঁদেও দেয় আবেগে। কিন্তু রাস্তায় যখন কোন প্রেমিক তার প্রেমিকাকে ভালোবাসে জড়িয়ে ধরে তখন আমরাই তেড়ে যাই মারতে। নাম দেই "অসামাজিক কার্যকলাপ"।
নিজের অপ্রাপ্তি ঘোচাতে গিয়ে আরেকজনের অর্জনকে ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টাকে ভদ্রসমাজে ডাকাতি বলে। ভালোবাসার অপ্রাপ্তি থেকে কেউ যদি আরেকজনের ভালোবাসাকে "নষ্টামি" বলে ডাকাতি করতে চায় তখন তাকে "ভন্ডামি" বলে।
এক পাগল গেছে ডাক্তারের কাছে। যথারীতি তার
সিরিয়াল আসলে সে ডাক্তারের চেম্বারে ঢুকে গেলো।
এবার শুনুন তাদের কথোপোকথন:
ডাক্তার: “তুমি কিভাবে পাগলহলে??”
পাগল: সে এক বিরাট ইতিহাস..আমি এক
বিধবা মেয়েকে বিয়ে করেছিলাম,
তার যুবতী মেয়েকে আবার আমারবাবা বিয়ে করেছে।
এভাবে আমার বাবা আমার জামাই হল আবার আমার
মেয়ে হয়ে গেল আমার মা।
ওই ঘরে একটা মেয়ে হয়েছিল যাআমার বোন| কিন্তু
আমি ওই মেয়ের নানির স্বামী ছিলাম,
এভাবে আমি তার নানা হয়ে গেলাম।
একইভাবে, আমার ছেলে তার দাদির ভাই
হয়ে গেলো আর আমি আমার ছেলের
ভাগ্নে হয়ে গেলাম।
আর আমার ছেলে তার দাদার শালা হয়ে গেলো আর...
ডাক্তার- চুপ! একদম চুপ!! এখনকি আমাকে পাগল
বানাবি নাকি...!
সিরিয়াল আসলে সে ডাক্তারের চেম্বারে ঢুকে গেলো।
এবার শুনুন তাদের কথোপোকথন:
ডাক্তার: “তুমি কিভাবে পাগলহলে??”
পাগল: সে এক বিরাট ইতিহাস..আমি এক
বিধবা মেয়েকে বিয়ে করেছিলাম,
তার যুবতী মেয়েকে আবার আমারবাবা বিয়ে করেছে।
এভাবে আমার বাবা আমার জামাই হল আবার আমার
মেয়ে হয়ে গেল আমার মা।
ওই ঘরে একটা মেয়ে হয়েছিল যাআমার বোন| কিন্তু
আমি ওই মেয়ের নানির স্বামী ছিলাম,
এভাবে আমি তার নানা হয়ে গেলাম।
একইভাবে, আমার ছেলে তার দাদির ভাই
হয়ে গেলো আর আমি আমার ছেলের
ভাগ্নে হয়ে গেলাম।
আর আমার ছেলে তার দাদার শালা হয়ে গেলো আর...
ডাক্তার- চুপ! একদম চুপ!! এখনকি আমাকে পাগল
বানাবি নাকি...!
এক যুবক একটি কোম্পানিতে জয়েন করেছে ট্রেনি হিসেবে ।প্রথমদিন এসেই কিচেনে
ফোন করে চিৎকার ' এখনি আমাকে এক কাপ কফি দিয়ে যাও!! জলদি !!!!"
অন্যদিক থেকে আওয়াজ এল " গর্দভ !!! তুমি কার সাথে কথা বলছ জান?"
যুবকটি থতমত এবং ভীত হয়ে বলল " না ।আপনি কে?"
"আমি এই কোম্পানির ম্যানেজিং ডিরেক্টর"....রাগী উত্তর এল।
যুবকটি এবার আবার আগের মত চিৎকার করে বলল " আর আপনি জানেন আপনি কার সাথে কথা বলছেন????"
"না"...ওপার থেকে উত্তর।
"যাক বাঁচা গেলো" বলে যুবকটি ফোন রেখে দিল।
অন্যদিক থেকে আওয়াজ এল " গর্দভ !!! তুমি কার সাথে কথা বলছ জান?"
যুবকটি থতমত এবং ভীত হয়ে বলল " না ।আপনি কে?"
"আমি এই কোম্পানির ম্যানেজিং ডিরেক্টর"....রাগী উত্তর এল।
যুবকটি এবার আবার আগের মত চিৎকার করে বলল " আর আপনি জানেন আপনি কার সাথে কথা বলছেন????"
"না"...ওপার থেকে উত্তর।
"যাক বাঁচা গেলো" বলে যুবকটি ফোন রেখে দিল।
এক সিলেটি ছাত্রকে শিক্ষক
জিজ্ঞাসা করছেঃ
শিক্ষকঃ বলতো বাবা, Horse
বাংলা কি?
ছাত্রঃ গুরা।
শিক্ষকঃ গুরা!! আচ্ছা, Turn বাংলা কি?
ছাত্রঃ গুরা।
শিক্ষক
কিছুটা রেগে বললোঃ তাহলে Powder
মানে কি???
ছাত্রঃ গুরা। শিক্ষক
পুরো রেগে গিয়ে বললোঃ সব কিছুই
কি গুরা নাকি???
ছাত্রঃ না স্যার,
একটা লাফাইন্না গুরা,
একটা মুরাইন্না গুরা, আর শেষের টা গুরা-গুরা।
জিজ্ঞাসা করছেঃ
শিক্ষকঃ বলতো বাবা, Horse
বাংলা কি?
ছাত্রঃ গুরা।
শিক্ষকঃ গুরা!! আচ্ছা, Turn বাংলা কি?
ছাত্রঃ গুরা।
শিক্ষক
কিছুটা রেগে বললোঃ তাহলে Powder
মানে কি???
ছাত্রঃ গুরা। শিক্ষক
পুরো রেগে গিয়ে বললোঃ সব কিছুই
কি গুরা নাকি???
ছাত্রঃ না স্যার,
একটা লাফাইন্না গুরা,
একটা মুরাইন্না গুরা, আর শেষের টা গুরা-গুরা।
সংসদে এক সরকারি এম.পি তার বক্তৃতার সময় এক গল্প বলল - “এক বাবা তার তিন
ছেলেকে ১০০ টাকা করে দিয়ে বলল যে এমন কিছু কিনে আনো যাতে ঘরটা পুরো ভর্তি
হয়ে যায়.......।
১ম ছেলে ১০০ টাকার খড় কিনে আনল কিন্তু ঘর পুরোপুরি ভর্তি করতে পারলনা...।
২য় ছেলে ১০০ টাকার তুলা কিনে আনল কিন্তু সেওপুরোপুরি ভর্তি করতে পারলনা...।
৩য় ছেলে ৫টাকা দিয়ে একটা মোমবাতি কিনে আনল এবং রুমের মাঝে জ্বালাল। এতে পুরো ঘর সম্পূর্ণ আলোতে ভর্তি হয়ে গেলো।“
এম.পি আরও বলতে লাগলো যে “আমাদের প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন ৩য় ছেলের মতো। যেদিন থেকে তিনি দায়িত্ব নিয়েছেন এই দেশের, এই দেশ উন্নতির আলোতে পূর্ণ হয়ে গিয়েছে.........।”
পিছন থেকে বিরোধী দলের এক এমপির আওয়াজ আসলো “সেটা তো ঠিক আছে, কিন্তু বাকি ৯৫ টাকা কই গেলো?”
(Copied)
১ম ছেলে ১০০ টাকার খড় কিনে আনল কিন্তু ঘর পুরোপুরি ভর্তি করতে পারলনা...।
২য় ছেলে ১০০ টাকার তুলা কিনে আনল কিন্তু সেওপুরোপুরি ভর্তি করতে পারলনা...।
৩য় ছেলে ৫টাকা দিয়ে একটা মোমবাতি কিনে আনল এবং রুমের মাঝে জ্বালাল। এতে পুরো ঘর সম্পূর্ণ আলোতে ভর্তি হয়ে গেলো।“
এম.পি আরও বলতে লাগলো যে “আমাদের প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন ৩য় ছেলের মতো। যেদিন থেকে তিনি দায়িত্ব নিয়েছেন এই দেশের, এই দেশ উন্নতির আলোতে পূর্ণ হয়ে গিয়েছে.........।”
পিছন থেকে বিরোধী দলের এক এমপির আওয়াজ আসলো “সেটা তো ঠিক আছে, কিন্তু বাকি ৯৫ টাকা কই গেলো?”
(Copied)
"একটি জরিপে দেখা গিয়াছে যে, একজন
মানুষ যখনই নিঃশ্বাস ফেলছে তখনই পৃথিবীর কোথাও না কোথাও
একজন মানুষ মারা যাচ্ছে...!!"
দৈনিক সংবাদপত্রে এটা পড়ে মাহফুজুর খুব অবাক হয়ে তার মা কে বললোঃ " মা, আমি যখনই নিঃশ্বাস ফেলছি , একজন করে মারা যাচ্ছে...!! "
মা রাইগা দিয়া জবাব দিলোঃ " হারামজাদা..!! তোরে আগেই কইসিলাম ভালমতন দাঁত ব্রাশ করতে...!! "
মানুষ যখনই নিঃশ্বাস ফেলছে তখনই পৃথিবীর কোথাও না কোথাও
একজন মানুষ মারা যাচ্ছে...!!"
দৈনিক সংবাদপত্রে এটা পড়ে মাহফুজুর খুব অবাক হয়ে তার মা কে বললোঃ " মা, আমি যখনই নিঃশ্বাস ফেলছি , একজন করে মারা যাচ্ছে...!! "
মা রাইগা দিয়া জবাব দিলোঃ " হারামজাদা..!! তোরে আগেই কইসিলাম ভালমতন দাঁত ব্রাশ করতে...!! "
জামিল সাহেব কমিউনিটি সেন্টারে গিয়েতো অবাক, তারা যতলোক দাওয়াত দিয়েছেন
তার থেকে লোক অনেক বেশি এসেছে। এত লোকের arrangement না থাকায় মন মনে খুব
বিব্রত আর লজ্জায় পড়ে গেলেন।
তারপর তিনি হঠাৎ স্টেজে দাঁড়িয়ে সবার দৃষ্টি আকর্ষন করে বললেন, “প্লিজ কিছু মনে করবেন না! কারা কারা বরপক্ষের তারা দয়া করে দাড়ান”
প্রায় ৫০ জনের মত দাড়াল।
এরপর তিনি একইভাবে কনেপক্ষের লোকজনকেও দাড়াতে বললেন।
কনেপক্ষের ৪০ জনের মত দাড়াল।
.
.
.
.
.
.
.
.
তারপর তিনি অত্যন্ত ভদ্রভাবে বললেন,”আপনারা সসম্মানে বেরিয়ে যেতে পারেন, এইটা আমার ছেলের বার্থডে পার্টি!!!”
তারপর তিনি হঠাৎ স্টেজে দাঁড়িয়ে সবার দৃষ্টি আকর্ষন করে বললেন, “প্লিজ কিছু মনে করবেন না! কারা কারা বরপক্ষের তারা দয়া করে দাড়ান”
প্রায় ৫০ জনের মত দাড়াল।
এরপর তিনি একইভাবে কনেপক্ষের লোকজনকেও দাড়াতে বললেন।
কনেপক্ষের ৪০ জনের মত দাড়াল।
.
.
.
.
.
.
.
.
তারপর তিনি অত্যন্ত ভদ্রভাবে বললেন,”আপনারা সসম্মানে বেরিয়ে যেতে পারেন, এইটা আমার ছেলের বার্থডে পার্টি!!!”
Subscribe to:
Posts (Atom)