Skip to main content

Posts

Showing posts from 2012
ত্রী: আমার সাথে ১০ বছর সময় কাটানো তোমার কাছে কি? স্বামী: (স্ত্রীকে খুশি করতে) আরে সেতো ১ সেকেন্ড মনে হয়েছে । চোখের পলকে কেটে গেল প্রিয়... স্ত্রী: (খুশি হয়ে) আমার জন্য ১০,০০০ টাকা তোমার জন্য কি? স্বামী: আরে সেতো ১ টাকার মত। কোন ব্যাপারই না। স্ত্রী: (ততধিক খুশি হয়ে) তা জানু আমাকে ১০,০০০ টাকা দিতে পারবে এখন? স্বামী: (গম্ভির হয়ে) দাড়াও এক সেকেন্ড পরে দেই। ললযযযযযযযযযযযযয............... .....................        
ইংলিশ ক্লাসে প্রিন্সিপ্যাল এসেছেন। শিক্ষক তাঁকে দেখাচ্ছেন তার ছাত্ররা কিরকম ইংলিশ পারে। শিক্ষকঃ “ক্লাস!আমরা স্যারকে দেখাই আমরা কিরকম comparison শিখেছি। আমি small বললে তোমরা বলবে small…smaller …smallest ঠিক আছে??” পুরো ক্লাস মাথা নাড়ল। শিক্ষকঃ “Big” ক্লাস:”Big, Bigger, Biggest..” শিক্ষক:”clean.. ” ক্লাস:”clean, cleaner, cleanest.. শিক্ষক:”tall…. ক্লাস:”tall, taller, tallest…. শিক্ষক(হেসে)ঃ “very go od!!” ক্লাস:”very good, very gooder, very goodest..” শিক্ষক:”oh... gosh..” ক্লাস: oh gosh, oh gosher, oh goshest!!! শিক্ষক:”stop it now” ক্লাস:”stop it now…stop it nower…stop it nowest!! শিক্ষক:”oh please..” ক্লাস:”oh please, oh pleaser…O’ pleasest..” শিক্ষক:”Look at me..!! ক্লাস:”look at me, look at me-er, look at me-est.. শিক্ষক:”what a disgrace! ক্লাস:”what a disgrace, whata disgracer, what a disgrace-st. শিক্ষক (রেগে):”I will kill u!!…” ক্লাস: “I will kill u.. I will kill u-er.. I will kill u-est”

মানুষের কতগুলো বৈশিষ্ট

১> সবাই নগ্নতা , নগ্ন দৃশ্য পছন্দ করে কিন্তু যে নগ্ন হয় তাকে কেউ পছন্দ করেনা | ২> পতিতালয়কে নয়, যে পতিতা তাকে সবাই,ঘৃণা করে | ... ৩> সব পুরুষ চায় সতী নারীকেবিয়ে করতে কিন্তু সে একবার ভাবেনা যে "যৌবনে কি আমি কোন মেয়ের সতিত্ব নষ্ট করিনি ?" ৪> মেয়েরা চায় তার স্বামি শুধু তাকেই সময় দিবে কিন্তু তারা একবারো ভাবেনা যে"অতিতে আমি একাধিক ছেলেদের সাথে তো সময় নষ্ট করিনি ?" ৫> খুন না সবাই ভয় পায় খুনীকে |   ৬> মাদক দ্রব্য কে না সবাই দুরে সরিয়ে রাখে মাদকসেবীকে | ৭> ময়লা আবর্জনা সৃষ্টি করে মানুষ অথচ যে সব মানুষ এই আবর্জনা পরিষ্কার করে তাদের সবাই ঘৃনা করে | ৮> আমরা সবাই দুধ,ডিম,মাছ,মাংস খাই, অথচ যাদের কাছ থেকে আমরা এগুলো পাই তাদের আমরা নিচ চোখে দেখি | ৯> শিক্ষার্থীরা শিক্ষাকে ভয় পেয়ে শিক্ষাগ্রহন ছেড়ে দেয় অথচ একবার ভাবে নাএ জন্য দায়ি শিক্ষাব্যবস্হা | ১০> সত্যকে সবাই ভালবাসে কিন্তু যে সত্যি বলে তাকে কেউ পছন্দ করেনা | আমরা সৃষ্টির সেরা জীব |এর জন্য কি এইরকম ? তবে আমাদের এইরকম বৈশিষ্ট লিখে শেষ করবার নয় |
ছেলে -I LUV U বলোনা. মেয়ে :বলব না. ছেলে :আমি তোমার মুখ দিয়ে I LUV U কথাটা বের করব-ই মেয়ে: পারবা না. ছেলে :বাজি. মেয়ে :OK. ছেলে :বল PINK মেয়ে :PINK. ছেলে :বল RED মেয়ে :RED ছেলে :বল ১৯ মেয়ে :১৯. ছেলে :বল আমার বয়স ১৯. মেয়ে :আমার বয়স ১৯.   ছেলে :ইয়ে আমি জিতেছি. মেয়ে :কিভাবে??? ছেলে :আমি বলেছি তোমার মুখ দিয়ে আমার বয়স ১৯ এই কথাটা বের করব. মেয়ে :মিথ্যা কথা.তুমি বলেছ I LUV U কথাটা বের করবা. ছেলে :এখন তো I LUV U বলেই ফেলেছ. SO I WON
বস তার কর্মচারিকে রুমে ডাকল.... কর্মচারিঃ “স্যার, আমাকে ডেকেছেন?” বসঃ “হুম... টয়লেটে গিয়ে masturbate করে আসো।“ বাধ্যগত কর্মচারি তাই করে আসল বসঃ “আবার করো” কর্মচারি আবার করে এসে বলল, “স্যার আবার করে আসলাম” বসঃ “ আবার করে আসো” কর্মচারিঃ “স্যার, আমার আর শক্তি নেই করার”   বসঃ “ভেরি গুড...এই নাও গাড়ির চাবি.... ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ "আমার মেয়ে কে বাড়িতে দিয়ে আসো....”
  ছোট বোন নতুন প্রমে করতেছে, এখন ডেটিং এ যাবে। তো বড় বোন শিখিয়ে দিয়েছে, যত ভাল ছেলেই হোক না কেন দেখবি শুধু সেক্স করতে চাইবে। তবে একটা বুদ্ধি বলে দেই, তাহলে আর কোন অসুবিধা হবে না। যখনই দেখবি তোর কাপড়ে হাত দিচ্ছে, বলবি, "যদি আমাদের একটা বাবু হয় তাহলে কি নাম রাখবে?" দেখবে ছেলেটা আর আগাবে না।" তো মেয়েটা এই কথা কয়েকবার বলেছে।সত্যি সত্যি ছেলেটা আর আগায় নাই। তারপর একদিন, ছেলেটা যেইআদর করতেশুরু করেছে… তখন মেয়েটা “আমাদের বাবু হলে কি নাম রাখবে?”!! ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ছেলেটা পকেট থেকে একটা কনডম বের করে দেখায়া বলছে "যদি ও এর ভিতর থেকেবের হতে পারে তাহলে না নাম রাখব!!"
>স্ত্রী : জানো আজ একটা বাজে জিনিস হয়েছে৷ >স্বামি : কী? ">স্ত্রী : আজ গোছল করে কাপড় বদলানোর সময় ভুলে সদর দরজা খোলা ছিল৷ স্বামি :>কী সর্বনাশ ৷ কোন সমস্যা হয়নিতো? >স্ত্রী : >সমস্যা হয়নি মানে৷ আমি কেবল ব্রা পরছি এমন সময় তোমার বন্ধু ঘরে ঢোকে! কি লজ্জার ব্যাপার বলতো? >স্বামি : তখোন তুমি কি করলা?(রাগত ও আশ্চর্য গলায়) >স্ত্রী : আমি আর কি করব৷ লজ্জায় ব্রা দিয়ে মুখ ঢাকলাম...............
মলি আন্টি বাস থেকে নেমে হেঁটে আসছেন। এক পুলিশ দেখলো- তার ব্লাউসটা খোলা, আর ডানদিকের স্তনটা ব্লাউস উজিয়ে বের হয়ে রয়েছে। দেখে, পুলিশটা একটু বিব্রত হলেন। তারপর মলি আন্টির কাছে গিয়ে বললেন, “ম্যাডাম, আপনি কি জানেন না যে রাস্তাঘাটে অশ্লীল বেশভূষা নিয়ে চলাফেরা করা দণ্ডনীয় অপরাধ।” “অ্যাঁ, আমি কি অশ্লীলতা করলাম আবার?”, অবাক হলেন মলি আন্টি। “ওই ওদিকটায় দেখুন।” আঁড়চোখে ইংগিত করলো পুলিশ। “দেখুন। আপনার ইয়ে একটা বের হয়ে রয়েছে।” মলি আন্টি তাকালেন আর চিৎকার করে উঠলেন, “হায় হায়, আমি আমার বাবুটাকে বাসে ফেলে এসেছি।”
বাসর রাতে মামুন আর তার স্ত্রী সেক্স করছে। মামুন যথাসাধ্য চেষ্টা করছিলো কিন্তু স্ত্রীর তেমন কোন ফিলিংস হচ্ছিল না। বেচারা মামুন সাধ্যমত চেষ্টা করেও স্ত্রীকে ঠান্ডা করতে পারছিলোনা।স্ত্রী আরো জ়োরে জ়োরে করতে বল্লো মামুনকে।স্ত্রী্র খোঁটা শুনে শেষমেষ থাকতে না পেরে রাগের চোটে স্ত্রীর ওই জায়গায় হাত ঢুকায়ে দিলো মামুন।স্ত্রী এবার একটু একটু মজা পাচ্ছিলো।স্বামীকে আরো জ়োরে জ়োরে করতে বল্লো।মামুন বেচারা গ জ গজ করছিলো আর মনে মনে চিন্তা করছিল, এটা কি বিয়ে করলাম? স্ত্রী চেঁচিয়ে উঠলো, কি হল তোমার? এত তাড়াতাড়ি হাঁপিয়ে গেলা নাকি? এবার আর মেজাজ ঠিক রাখতে না পেরে মামুন চেঁচিয়ে উঠলো, দাড়া তোরে মজা দেখাচ্ছি। বলেই এবার পা ঢুকিয়ে দিলো স্ত্রীর ওই জায়গায়।স্ত্রী এবার অনেক মজা পাচ্ছিলো।বেচারা মামুন তো পুরাপুরি হতাশ। নাহ, থাক বাদ দিই, এই চিন্তা করতে করতে মামুন পা টা বের করে নিয়ে আসলো। পা বের করার পর দেখলো তার সেন্ডেল টা ভিতরে রয়ে গেছে।অনেক সাধের সেন্ডেল ছিলো ওইটা মামুন এর।
মেয়ের বান্ধবীরা মেয়েরদের বাসর রাতের আগের দিন যা বলতো এবং এখন যা বলে . . . ⇓ ১৯৮০ সাল : বেশি লজ্জা পাইস না, তোর ই তো স্বামী...!! ১৯৯০ সাল : ও যা করতে চায় তাই করতে দিস্, কষ্ট লাগলেও তা স্বীকার করবি না...!!                                                        ২০০০ সাল : আসতে আসতে করতে বলিস্‌,বেশি উতলা হইতে মানা করিস্‌,না হইলে ব্যথা লাগতে পারে...!! ২০১১ সাল : করার সময় জোরে জোরে চিৎকার দিশ যাতে তোর স্বামী বুঝতে পারে যে এটাই তোর প্রথম.....!!  
বিবাহিত এক                                                                           ভদ্রমহিলা গেছেন ডাক্তারের কাছে… মহিলাটি বললোঃ ডাক্তার সাহেব, আমার স্তন দুটি অনেক ছোট, কী করলে বড় হবে জানাবেন?? ((( ডাক্তারটি আবার বেজায় লম্পট, ভাবল এই তো সুযোগ ))) ডাক্তার খুশি হয়ে মহিলাকে বললোঃ এখন থেকে প্রতিদিন একবার করে আমার কাছে আসবেন। আমি চুষে বড় করে দিবো…!! মহিলাটি মুচকি হেসে বললোঃ তাই?? তাহলে কাল থেকে আমার স্বামীকেও নিয়ে আসব আপনার কাছে...!! তার ‘লিঙ্গ’ টাও অনেক ছোট,,,↓↓↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ → → → → → → → → → → → → → → আপনি চুষে বড় করে দিয়েন...!! :             ...
শিক্ষকঃ তুমি কেমন স্ত্রী চাও??পল্টু : একদম চাঁদের মত স্ত্রী চাই !!শিক্ষকঃ ওয়াও!! খুব সুন্দর …!! তুমি কি চাও তোমার স্ত্রী চাঁদের মতই সুন্দর আর শান্ত হবে??↓↓পল্টু : না স্যার . . .!! আমি চাই সে প্রতি রাতে আসবে আর সকালে চলে যাবে . . . !
স্বামী: আজ কি রান্না হবে? স্ত্রীঃ আপনি যা বলেন স্বামীঃ আচ্ছা মাছ রান্না কর। স্ত্রীঃ গতকাল ই না করলাম স্বামীঃ তাহলে সবজী রান্না কর। স্ত্রীঃ বাচ্চারা পছন্দ করেনা স্বামীঃ তাহলে কিমা রান্না কর। স্ত্রীঃ এটা তো আমি পছন্দ করিনা স্বামীঃ হুম পরটা হলে কেমন হয়। স্ত্রীঃ রাতে পরটা কে খাবে। ... স্বামীঃ তাহলে আজ রান্নাটা হবে কি? স্ত্রীঃ আপনি যা বলেন!!!!
একদা এক পরিবারে এক অলৌকিক ছেলে জন্ম নিল।ছেলে যখন কথা বলা শিখল তখন সে যার নাম বলত সে মারা যেত(!!)যেমন- যেদিন ছেলেটি "নানা নানা" বলল সেদিন তার নানা মারা গেল!! আবার যেদিন "দাদা দাদা" বলল সে দিন তার দাদা মারা গেল!!এমনি যেদিন "খালা খালা" বলল সেদিনতার খালা মারা গেল!!হঠাত্ একদিন ছেলেটি "বাবা বাবা" বলল, সেদিন তার বাবা চিন্তা করল আজতো আমি মারা যাব, সে এই চিন্তা করে সবার কাছে ক্ষমা চেয়ে রাতে ইবাদাত বন্দেগী করে ঘুমিয়ে পড়ল।পরদিন দেখা গেল.....>>>>>>> > "পাশের বাড়ির হানিফ সাহেব মারা গেল...." :•••►বুঝলে এবং মজা পেলে লাইক দিয়ে জানান.
এক তরুনী দৌড়াতে দৌড়াতে ডাক্তারের কাছে গিয়ে বলল "ডাক্তার সাহেব আজ সকালে ভুল করে আমি i-pill খেয়ে ফেলেছি।এখন কী হবে?" ↓↓↓↓↓↓↓↓ ↓ডাক্তার:আপনি বেডে শুয়ে পড়ুন আমি দরজা বন্ধ করে আসছি।এখনো হাতে ৭২ঘন্টা আছে।তাছাড়া টাকা দিয়ে কেনা ওষুধ তো আর নষ্ট করা যায় না। ----► বুঝলে এবং মজা পেলে লাইক দিয়ে জানান :p----► আপনার বন্ধুদের মজা দিতে শেয়ার/ট্যাগ করুন।Like → লাইক = পরবর্তী জোকস্ পোষ্ট করার অনুপ্রেরনা! ধন্যবাদ!! —  
দুই পিচ্চি খেলছে। স্বভাবতই দুইটারই প্যান্ট নাই। হঠাৎ মেয়ে পিচ্চিটা ছেলে পিচ্চিটার ওইটা ধরে টানতে লাগলো।তখন ছেলে পিচ্চিটা মন খারাপ করে বললঃ টানো আরো বেশি করে টানো, নিজেরটা তো ছিড়ছো, এখন আসছো আমারটা ছিড়তে।
শপিং সেরে বাড়ি ফিরতেই ছোট্ট বাবু তার মাকে বললো, “মা মা, আজ কী হয়েছে শোনো, আমি তোমার আলমারিতে লুকিয়ে খেলছিলাম, এমন সময় বাবা আর পাশের ফ্ল্যাটের টিনা আন্টি এসে ঢুকলো। তারা দু’জন সব জামাকাপড় খুলে ফেললো, তারপর বাবা টিনা আন্টির ওপর চড়ে বসলো …।” এটুকু শুনেই বাবুর মা তাকে থামিয়ে দিলেন। মুখখানা গম্ভীর করে বললেন, “ব্যস, আর একটা শব্দ না। এবার বাবা ফিরলে তুমি যা দেখেছো, তা আবার ঠিক ঠিক বলবে, কেমন?” বাবুর বা বা বাড়ি ফিরতেই বাবুর মা মুখ ঝামটা দিলেন। “তোমার মতো একটা লম্পটের সাথে আমি আর সংসার করবো না।” বাবুর বাবা ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে বললেন, “কেন?” তখন বাবুর মা বললেন, “বল বাবু, কী দেখেছিস গুছিয়ে বল।” বাবু বললো, “আমি তোমার আলমারিতে লুকিয়ে খেলছিলাম, এমন সময় বাবা আর পাশের ফ্ল্যাটের টিনা আন্টি এসে ঢকলো। তারা দু’জন সব জামাকাপড় খুলে ফেললো, তারপর বাবা টিনা আন্টির ওপর চড়ে বসলো, তারপর তুমি আর আক্কাস আঙ্কেল গত পরশু দিন দুপুরে যা করেছিলে, বাবা আর টিনা আন্টি তা-ই করতে লাগলো …।”
প্রেমিকাঃ জানু এবার ভাল করে দেখে বল না আমার শরীর এর কোন অংশ সবচেয়ে সুন্দর? প্রেমিকঃ হুম, সেটা হল এমন একটা জিনিষ যেটা দেখতে নারিকেলের মত গোল ও সাদা। তার ভিতর আরো দুইটা বৃত্ত আছে, বৃত্ত এর উপর ডট। প্রেমিকাঃ শয়তান! কি বলতে চাস? প্রেমিকঃ সেটা হল তোমার চোখ।
খালাম্মা বাচ্চা ভাগ্নেকে - এস খোকন , এস লক্ষীটি একটা চুমু দিয়ে যাও খোকন- না , চুমু দিলে তুমি আমায় মারবে । খালা- কবে তোকে চুমু দেওয়ার সময় চড় মারলাম, খোকন । খোকন- আহা আমাকে মারনি তবে একটু আগে ঘরের মধ্যে বাবাকে তো মেরেছ আমি দরজার ফাক দিয়ে দেখতে পেলাম
এক সুন্দরী মহিলা গেছে পুলিশের কাছে অভিযোগ করতে: ছার, আমার ইজ্জত লুইট্যা লইসে এক বজ্জাত, লম্পট ক্রিকেটার। পুলিশ জিগায়: কেমনে বুঝলেন ক্রিকেটার? মহিলা: ওই লুকের হাতে গলাভস, মাথায় হেলমেট আর পায়ে প্যাড আছিলো। আর আমার মুনে হ্য় বাংলাদেশী ব্যাটসম্যান আশরআফুল আছিলো। পুলিশ জিগায়: কেমনে বুঝলেন ওইডা আশরাফুল মহিলা: আরে বেশীক্ষণ টিকে নাই তো। শুরুর লগে শেষ
  বাবুর বড় বিপদ, ২৫ ইঞ্চি দীর্ঘ প্রত্যঙ্গ নিয়ে গাড্ডায় পড়েছে সে। কোনও মেয়েকে সে ঠিক খুশি করতে পারে না, আবার এই আকৃতি নিয়ে তার নিজেরও নানা হাঙ্গামা। একদিন জঙ্গলে এক দরবেশ বাবার আস্তানায় ধর্ণা দিলো সে। তার সমস্যার কথা খুলে বলে কাকুতিমিনতি করে জানালো, বাবা যদি কোনোভাবে ২৫ ইঞ্চি থেকে তাকে ১০-এ নামিয়ে আনতে পারেন, সে সারাজীবন কৃতজ্ঞ থাকবে। দরবেশবাবা মিনিট পাঁচেক চোখ বুঁজে ধ্যান করে বললেন, "এখান থেকে সোজা উত্তর দিকে বনের এভতর পাঁচশ কদম হাঁটলে একটা কুয়ো পাবি। ওখানে বাস করে এক মাদী ব্যাং, কিন্তু মানুষের জবানে কথা বলে। তাএক শুধাবি তোকে সে বিয়ে করতে চায় কি না। যদি উত্তরে না বলে, ৫ ইঞ্চি কমে যাবে। এখন যা বেটা। হক মাওলা!" বাবু ৫০০ কদম এগিয়ে কুয়ো খুঁজে পেলো। ভেতরে উঁকি দিয়ে দেখলো, বাস্তব, একটা ব্যাং বসে। সে গলা খাঁকরে শুধালো, "ইয়ে ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?" গম্ভীর গলায় উত্তর এলো, "না!" বাবু টের পেলো, ২০-এ নেমে গেছে সে। কিন্তু এতেও অসুবিধা হবে ভেবে সে আবারো জিজ্ঞেস করলো, "ও ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?" আবারও গম্ভীর গলায় উত...
এক ভদ্রমহিলা গেছেন ডাক্তারের কাছে— ভদ্রমহিলা: ডাক্তার সাহেব, আমার দুটো কান পুড়ে গেছে। ডাক্তার: হুম্, দেখতে পাচ্ছি। কিন্তু কীভাবে পুড়ল? ভদ্রমহিলা: আমি আমার স্বামীর শার্ট ইস্ত্রি করছিলাম। হঠাৎ ফোন এল। আমি ফোন না তুলে ভুল করে ইস্ত্রিটা তুলে কানে লাগিয়ে ফেলেছিলাম। ডাক্তার: বুঝলাম, কিন্তু অন্য কানটা পুড়ল কীভাবে? ভদ্রমহিলা: লোকটা যে আবারও ফোন করেছিল!
রোগী: বাসার পাশের রাস্তায় কুকুরগুলো রোজ রাতে নিয়ম করে হল্লা করে। কিছুতেই ঘুমাতে পারি না। ডাক্তার: এই ঘুমের বড়িটা নতুন এসেছে। খুব ভালো কাজ দেয়। রোগী ওষুধ নিয়ে চলে গেল। কিন্তু এক সপ্তাহ বাদেই ফিরে এসে বলল, ‘এখনো আমার ঘুমের সমস্যা হচ্ছে।’ ডাক্তার প্রশ্ন করে, কিন্তু ওষুধটা তো বেশ ভালো। অনেকেরই কাজ হয়েছে। রোগী: তাতে কি, সারা রাত কুকুরগুলোকে ধাওয়া করে একটা যদিও ধরতে পারি, কিছুতেই বদমাশটাকে ওষুধ গেলানো যায় না।
সিনেমাতে নায়কের কাছে নায়িকাকে যেতে দিচ্ছেনা পাষাণ বাপ। নায়িকার ভাই বিশাল গুন্ডাবাহিনী নিয়ে নায়ককে পিটিয়ে এল। ১০০জন দর্শকের ১০০জনই কিন্তু ঐ বাপ/ভাইয়ের ১৮গোষ্ঠি উদ্ধার করবে। কিন্তু নিজের পরিবারের মেয়েটি যদি প্রেম করে তাহলে সেই দর্শক সাড়িতে বসে তালি দেয়া দর্শকটিই হয়ে যাবে "ভিলেন ভাই",নিরীহ পিতাটি হয়ে যাবে "পাষান বাপ"। নায়ক নায়িকা যখন আবেগ তাড়িত হয়ে জড়িয়ে ধরে একজন আরেকজনকে , চুমু দেয় তখন আমরা তালি দি য়ে হল ফাটিয়ে দেই। কেউ কেউ ত কেঁদেও দেয় আবেগে। কিন্তু রাস্তায় যখন কোন প্রেমিক তার প্রেমিকাকে ভালোবাসে জড়িয়ে ধরে তখন আমরাই তেড়ে যাই মারতে। নাম দেই "অসামাজিক কার্যকলাপ"। নিজের অপ্রাপ্তি ঘোচাতে গিয়ে আরেকজনের অর্জনকে ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টাকে ভদ্রসমাজে ডাকাতি বলে। ভালোবাসার অপ্রাপ্তি থেকে কেউ যদি আরেকজনের ভালোবাসাকে "নষ্টামি" বলে ডাকাতি করতে চায় তখন তাকে "ভন্ডামি" বলে।
এক পাগল গেছে ডাক্তারের কাছে। যথারীতি তার সিরিয়াল আসলে সে ডাক্তারের চেম্বারে ঢুকে গেলো। এবার শুনুন তাদের কথোপোকথন: ডাক্তার: “তুমি কিভাবে পাগলহলে??” পাগল: সে এক বিরাট ইতিহাস..আমি এক বিধবা মেয়েকে বিয়ে করেছিলাম, তার যুবতী মেয়েকে আবার আমারবাবা বিয়ে করেছে। এভাবে আমার বাবা আমার জামাই হল আবার আমার মেয়ে হয়ে গেল আমার মা। ওই ঘরে একটা মেয়ে হয়েছিল যাআমার বোন| কিন্তু আমি ওই মেয়ের নানির স্বামী ছিলাম, এভাবে আমি তার নানা হয়ে গেলাম। একইভাবে, আমার ছেলে তার দাদির ভাই হয়ে গেলো আর আমি আমার ছেলের ভাগ্নে হয়ে গেলাম। আর আমার ছেলে তার দাদার শালা হয়ে গেলো আর... ডাক্তার- চুপ! একদম চুপ!! এখনকি আমাকে পাগল বানাবি নাকি...!
এক যুবক একটি কোম্পানিতে জয়েন করেছে ট্রেনি হিসেবে ।প্রথমদিন এসেই কিচেনে ফোন করে চিৎকার ' এখনি আমাকে এক কাপ কফি দিয়ে যাও!! জলদি !!!!" অন্যদিক থেকে আওয়াজ এল " গর্দভ !!! তুমি কার সাথে কথা বলছ জান?" যুবকটি থতমত এবং ভীত হয়ে বলল " না ।আপনি কে?" "আমি এই কোম্পানির ম্যানেজিং ডিরেক্টর"....রাগী উত্তর এল। যুবকটি এবার আবার আগের মত চিৎকার করে বলল " আর আপনি জানেন আপনি কার সাথে কথা বলছেন????" "না"...ওপার থেকে উত্তর। "যাক বাঁচা গেলো" বলে যুবকটি ফোন রেখে দিল।
এক সিলেটি ছাত্রকে শিক্ষক জিজ্ঞাসা করছেঃ শিক্ষকঃ বলতো বাবা, Horse বাংলা কি? ছাত্রঃ গুরা। শিক্ষকঃ গুরা!! আচ্ছা, Turn বাংলা কি? ছাত্রঃ গুরা। শিক্ষক কিছুটা রেগে বললোঃ তাহলে Powder মানে কি??? ছাত্রঃ গুরা। শিক্ষক পুরো রেগে গিয়ে বললোঃ সব কিছুই কি গুরা নাকি??? ছাত্রঃ না স্যার, একটা লাফাইন্না গুরা, একটা মুরাইন্না গুরা, আর শেষের টা গুরা-গুরা।
সংসদে এক সরকারি এম.পি তার বক্তৃতার সময় এক গল্প বলল - “এক বাবা তার তিন ছেলেকে ১০০ টাকা করে দিয়ে বলল যে এমন কিছু কিনে আনো যাতে ঘরটা পুরো ভর্তি হয়ে যায়.......। ১ম ছেলে ১০০ টাকার খড় কিনে আনল কিন্তু ঘর পুরোপুরি ভর্তি করতে পারলনা...। ২য় ছেলে ১০০ টাকার তুলা কিনে আনল কিন্তু সেওপুরোপুরি ভর্তি করতে পারলনা...। ৩য় ছেলে ৫টাকা দিয়ে একটা মোমবাতি কিনে আনল এবং রুমের মাঝে জ্বালাল। এতে পুরো ঘর সম্পূর্ণ আলোতে ভর্তি হয়ে গেলো।“ এম.পি আরও বলতে লাগলো যে “আমাদের প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন ৩য় ছেলের মতো। যেদিন থেকে তিনি দায়িত্ব নিয়েছেন এই দেশের, এই দেশ উন্নতির আলোতে পূর্ণ হয়ে গিয়েছে.........।” পিছন থেকে বিরোধী দলের এক এমপির আওয়াজ আসলো “সেটা তো ঠিক আছে, কিন্তু বাকি ৯৫ টাকা কই গেলো?” (Copied)
"একটি জরিপে দেখা গিয়াছে যে, একজন মানুষ যখনই নিঃশ্বাস ফেলছে তখনই পৃথিবীর কোথাও না কোথাও একজন মানুষ মারা যাচ্ছে...!!" দৈনিক সংবাদপত্রে এটা পড়ে মাহফুজুর খুব অবাক হয়ে তার মা কে বললোঃ " মা, আমি যখনই নিঃশ্বাস ফেলছি , একজন করে মারা যাচ্ছে...!! " মা রাইগা দিয়া জবাব দিলোঃ " হারামজাদা..!! তোরে আগেই কইসিলাম ভালমতন দাঁত ব্রাশ করতে...!! "
জামিল সাহেব কমিউনিটি সেন্টারে গিয়েতো অবাক, তারা যতলোক দাওয়াত দিয়েছেন তার থেকে লোক অনেক বেশি এসেছে। এত লোকের arrangement না থাকায় মন মনে খুব বিব্রত আর লজ্জায় পড়ে গেলেন। তারপর তিনি হঠাৎ স্টেজে দাঁড়িয়ে সবার দৃষ্টি আকর্ষন করে বললেন, “প্লিজ কিছু মনে করবেন না! কারা কারা বরপক্ষের তারা দয়া করে দাড়ান” প্রায় ৫০ জনের মত দাড়াল। এরপর তিনি একইভাবে কনেপক্ষের লোকজনকেও দাড়াতে বললেন। কনেপক্ষের ৪০ জনের মত দাড়াল। . . . . . . . . তারপর তিনি অত্যন্ত ভদ্রভাবে বললেন,”আপনারা সসম্মানে বেরিয়ে যেতে পারেন, এইটা আমার ছেলের বার্থডে পার্টি!!!”
যে হারে টাকার দাম কমতেছে, তাতে সেইদিন বেশীদিন দূরে নয় যখন বলতে হবে, -এই রিকশা মতিঝিল যাইবা ? - যামু - কত ? - চাইর লাখ । - না মামু । তিন লাখ পঁচাত্তর দিমুনে... চলো ।
সম্পর্কের কয়েকটা ফ্যাক্টঃ ১. চুমু খাওয়া স্বাস্থ্যকর! ২. ছেলেরা যদি কোন মেয়েকে অপমান করে, এর অর্থ সে তাকেপছন্দ করে । ৩. 89% মেয়েই ছেলেদের কাছ থেকে প্রথমে প্রপোজ আশা করে । ৪. একটা মেয়েকে পেছন থেকে যখন তার বয়ফ্রেন্ড কোমড় জড়িয়ে ধরে , এটা সে সবচেয়ে বেশী পছন্দ করে ৫. স্ত্রীরা সেই মুহূর্তটা ভালবাসে যখন তাদের স্বামীরা তাদেরকে টাই বেঁধে দিতে কিংবা কোটটা পড়িয়ে দিতে বলে ৬. ছেলেরা তাদের পছন্দের মেয়েকে রাগিয়ে লাল টুকটুকে চেহারাখানা দেখতে ভালোবাসে ! ৭. সত্যিকারের বন্ধুরা কখনোই আপনার বন্ধুত্বের পরীক্ষা নিবে না ৮. পৃথিবীতে কেউনা কেউ অবশ্যই আছে যার চোখের জলকে আপনি নিজের জীবনের চাইতেও বেশী মূল্য দেন ৯. যদি আপনি অন্তর থেকে কাউকে চান , জেনে রাখুন সেই মানুষটাও আপনাকে ভেবেই ঘুমুতে যায় ♥
একটা মেয়ে কান্না করলে, সারা দুনিয়ার সবাই আসবে তাকে সান্ত্বনা দিতে !!!, একটা ছেলে কান্না করলে বলবে ‘‘মেয়েদের মত আচরণ করবি না" !!!! • • • • কোন মেয়ে যদি ছেলের সাথে কথা বলে তাহলে তারা"Friendly" , আর কোন ছেলে একটা মেয়ের সাথে কথা বলতে গেলেই শালার সেইটা "Flirting" !!! • • • • কোন মেয়ে যদি ছেলেকে থাপ্পড় মারে তাহলে সেটা ছেলের দোষ এর কারনে !!!, আর কোন ছেলে যদি মেয়েকে থাপ্পড় মারে তাহলে ছেলেটা খারাপের হাড্ডি !!! • • • • এমনকি ছেলেদের আগেই মেয়েদের বিয়ে করার অনুমতি মিলে যায় !!! :P :P অথচ ছেলেরা বিয়ে করতে চাইলেও তাদের পরিবার অনুমতি দেয়না !!! :( :( • • • • এতো সুবিধা পাওয়ার পরও মেয়েরা নাকি এই দুনিয়ায় আরও সুবিধা চায় !!
কলেজের প্রথম দিন ছাত্রছাত্রীদের উদ্দেশে বলছেন ডিন: ছেলেরা মেয়েদের হোস্টেলে এবং মেয়েরা ছেলেদের হোস্টেলে ঢুকতে পারবে না। যদি প্রথমবারের মতো কেউ এই নিয়ম ভঙ্গ করে, তাহলে তাকে ২৫০ টাকা জরিমানা করা হবে। ছেলেরা মেয়েদের হোস্টেলে এবং মেয়েরা ছেলেদের হোস্টেলে ঢুকতে পারবে না। যদি প্রথমবারের মতো কেউ এই নিয়ম ভঙ্গ করে, তাহলে তাকে ২৫০ টাকা জরিমানা করা হবে। যদি দ্বিতীয়বারের মতো কেউ এই নিয়ম ভঙ্গ করে, তাহলে তাকে ৪৫০ টাকা জরিমানা করা হবে। আর যদি তৃতীয়বারের মতো কেউ এই নিয়ম ভঙ্গ করে, তাহলে তাকে ৭৫০ টাকা জরিমানা করা হবে। হঠাত এক ছাত্র দাঁড়িয়ে বললঃ পুরা এক বছরের জন্য টিকিট নিতে কত টাকা লাগবে? স্যার!
পলি ,মলি এবং জলি তিন বান্ধবী একদিন তারা একটা বারে বসে আলাপ করছে... পলিঃ আমি জানি আমার কি হবে...আমার ছেলে হবে কারন আমি যখন কনসিভ করি তখন আমি ওর উপরে ছিলাম! মলিঃ আমিও জানি আমার কি হবে...আমার মেয়ে হবে কারন আমি যখন কনসিভ করি তখন আমি ওর নিচে ছিলাম!! জলিঃ কাদতে কাদতে...হায় হায় তাহলে তো আমার ডগ হবে!!!
রিতুর বয়স ২৬ তার হাজবেন্ড একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে চাকরী করে। আজ জানুয়ারীর ১ তারিখ রিতু বাসা পাল্টাচ্ছে কিন্তু তার হাজবেন্ডকে অফিসের খুব জরুরী কাজে রাজশাহী যেতে হয়ছে। কোনভাবেই রিতুর হাজবেন্ড এই টুর ক্যানসেল করতে পারে নাই। এদিকে এই বাসায় নতুন ভাড়াটে আসবে আজ দুপুরেই ফলে বাসা পাল্টানোর দিনও পাল্টানো গেল না। এখন কি আর করা রিতুকে একা সব করতে হচছে। রিতুর মেজাজটা খুবই খিটমিটে হয়ে আছে । যাই হোক কোন মতে চারটা ভেন ঠিক করে বাসা পাল্টানো হচ্ছে। চারটা ভ্যানে আটজন মজুর কাজ করছে । রিতু পান থেকে চুন খসলেই মজুরদের সাথে যাতা ভাষায় গালিগালজ করছে। মজুররা খুবই বিরক্ত এবং ভয়ে ভয়ে কাজ করছে আর ভয়ে ভয় কাজ করার পরিনতি সবসময় যা হয় এখানেও তাই হচ্ছে মজুরদের কাজে ভুল আরও বেশি বেশি হচ্ছে আর মিতুও তাদের সাথে আসম্ভব খারাপ ব্যবহার করছে । সকাল এগারোটার ভেতর সব মালপত্র নতুন বাসায় শিফ্ট হয়ে গেল । রিতুর আলমিরা তুলতে গিয়ে দড়জার কাছে পড়ে থাকা প্লাস্টিকর মগের হাতলটা কোনভাবে ভেঙ্গে যায়। এই দেখে রিতু চিৎকার করে বলতে লাগলো ৴ওই শুয়ারের বাচ্চারা ওই খানকি মাগীর বাচ্ছার দেইখা শুইনা কাজ করতে পারস না করবি ...
শালীকে আদর আমার বিয়ে হয়েছে বছর ২ হল। থাকি রাজশাহীতে বাসা ভাড়া নিয়ে। আমি আর আমার বউ। আমাদের আ্যফেয়ার ম্যারেজ। অনেক ঝামেলার পর বাসা থেকে মেনে নিয়েছে। সবে ইন্জিনিয়ারিং পড়া শেষ করেছি আর তেমন কিছু শুরু করিনি। তবে কম্পিউটার এর প্রতি দারুন আগ্রহ থাকায় এ সম্পর্কে মোটামুটি জ্ঞান আছে। সবায় এতটুকু বিশ্বাস করে আমার কাছে কোন সমস্যা নিয়ে আসলে একটা সমাধান হবেই। মধ্যবিত্ত্ পরিবারের সন্তান আমি। আমার স্ত্রীর নাম ঈ শিতা, ও আমার থেকে বছর ৩ এর ছোট হবে। দারুন চটপটে আর নেত্রী স্বভাবের। সব জায়গায় নিজেকে প্রকাশ করতে চায় তবে আমাকে স্বাভাবিকের চেয়ে একটু বেশী ভালবাসে। আমার কাছে কখনও কখনও এটা অত্যাচার মনে হয়। যা হোক আমাদের সুখের জীবনে খারাপ অনুভুতি তেমন একটা নাই। বেশ ভাল আছি। তবে যে ঘটনা বলতে চাই তা আমার জীবনে ভাল এবং দুঃখ স্মৃতি দুটোই রেখে গেছে। আমার মামা শ্বশ্বুরের বাড়ি আমার বাড়ি থেকে সামান্য দূরে ৫-৮ মিঃ লাগে যেতে। মামা বড় ব্যবসায়ী আর মামী উকিল। তাদের ৩ মেয়ে। বড় মেয়ের নাম জুঁই। এসএসসি পাশ করেছে এবছর। অতিরিক্ত নজরদারীরর জন্য তার জানা পৃথিবী অনেক ছোট। যথেষ্ট সুন্দরী (চেহারা+ গঠন)। তবে মান...